বিজয় দিবসের তোপধ্বনির মতো
একটানা ককটেল বিস্ফোরণের শব্দে ঘুম ভাঙলো।
মনে হলো,
যেন নিজস্ব ভাষায়
অভিবাদন জানাচ্ছে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন..
অভিবাদনের তর্জমাঃ
অনেকটা এমন মনে হলো,
"শুভ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন"
"দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের শুভেচ্ছা নিন"
"নির্বাচন মোবারক"
খারাপ লাগে নাই!
ধন্যবাদ দিয়ে ফের লেপমুড়ি দিলাম।
ছুটির দিন বলে কথা,
ঘুম দেয়াই যায় একটু বেশি!
ও, ভাববেন না ভোটের দিন
ভোট ফাঁকি দিয়ে পরে পরে ঘুমুচ্ছি!!
রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী-সিইসির মতো
এই অধমেরও ‘ভোট নেই’!!!
Sunday, January 5, 2014
Saturday, January 4, 2014
জাভেদ ওমর বেলিম
যখন জাতীয় দলে খেলতেন তখন কোনভাবেই
তার ওই টুকটাক টাইপের খেলা ভালো লাগতো না।
একদিনের খেলায় মনে মনে বহুদিন চেয়েছি যে
জাভেদ ওমর আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান..
ক্রিকেট বুঝার শুরুর দিকে লারা গিলক্রিস্টদের পাশে
বড় বেশি বেমানান লাগতো জাভেদ ওমর বেলিমকে..
মনে হতো,
এভাবে টুকেটুকে খেলে
একদিনের খেলার সৌন্দর্যটাই নষ্ট করছেন উনি..
তখন বুঝতাম না, এখন বুঝি।
শিশু হামাগুড়ি দিতে দিতেই হাঁটতে দৌড়োতে শেখে..
ক্রিকেটে তখন বাংলাদেশের শিশুকাল।
এখন সেই দল কিশোর, সে এখন দৌড়োতে জানে,
একদিন হয়তো বিশ্বকাপ হাতে নিয়ে উড়তেও শিখে যাবে।
সেই উড়ন্ত দলের সাথে জাভেদ ওমরকে
কোচ বা অফিশিয়াল হিসেবে দেখতে পাবো,
এই কামনা রইলো...
তার ওই টুকটাক টাইপের খেলা ভালো লাগতো না।
একদিনের খেলায় মনে মনে বহুদিন চেয়েছি যে
জাভেদ ওমর আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান..
ক্রিকেট বুঝার শুরুর দিকে লারা গিলক্রিস্টদের পাশে
বড় বেশি বেমানান লাগতো জাভেদ ওমর বেলিমকে..
মনে হতো,
এভাবে টুকেটুকে খেলে
একদিনের খেলার সৌন্দর্যটাই নষ্ট করছেন উনি..
তখন বুঝতাম না, এখন বুঝি।
শিশু হামাগুড়ি দিতে দিতেই হাঁটতে দৌড়োতে শেখে..
ক্রিকেটে তখন বাংলাদেশের শিশুকাল।
এখন সেই দল কিশোর, সে এখন দৌড়োতে জানে,
একদিন হয়তো বিশ্বকাপ হাতে নিয়ে উড়তেও শিখে যাবে।
সেই উড়ন্ত দলের সাথে জাভেদ ওমরকে
কোচ বা অফিশিয়াল হিসেবে দেখতে পাবো,
এই কামনা রইলো...